বাচ্চার ওজন কত হলে সিজার করা যায় (c-section baby weight)

বাচ্চার ওজন কত হলে সিজার করা যায় সেই বিষয়ে আমাদের আজকের আর্টিকেলটি সাজানো হয়েছে। আমাদের কমবেশি সবারই এই সাধারণ জ্ঞানটি থাকা উচিত যে বাচ্চার ওজন কত হলে সিজার করা সম্ভব। 

বাচ্চার ওজন কত হলে সিজার করা যায়


বাচ্চার ওজন কত হলে সিজার করা যায়

গর্ভাবস্থায় যদি পাথর ওজন বেশি হয়ে যায় তাহলে ওই সময় চিন্তার কারণ হয় আবার অনেকেই মনে করেন যে সিজার ছাড়া বাচ্চার ওজন যদি বেশি হয় তাহলে কখনোই ডেলিভারি করানো সম্ভব না। কিন্তু এই ধারণা একদমই ভুল। বাঁচার ওজন কম অথবা বেশি হোক সেটা নরমাল অথবা সিজার ডেলিভারির জন্য। অর্থাৎ নরমাল ডেলিভারির জন্য বাচ্চার অবস্থান নরমাল হতে হয়। 

তবে চিকিৎসকরা বলেছেন বাচ্চার ওজন আড়াই থেকে তিন কেজি পর্যন্ত যখন হয় তখন বাচ্চা স্বাভাবিকভাবে সিজার করা যায়। এবং বিশেষজ্ঞরা বলেছেন বাচ্চার ওজন ২ কেজি থেকে তিন কেজি বাচ্চার ওজন হওয়ার পরেও নরমাল ডেলিভারি অনেক সময় করানো সম্ভব হয় না। তখন পরিস্থিতি অনুযায়ী সিজার করতে হয়। 

তবে এক্ষেত্রে আমাদের মনে রাখা উচিত বাচ্চার ওজন যদি বেশি হয় এবং প্রসাবের রাস্তায় যদি স্বাভাবিক না হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই তাকে সিজার করাতে হবে। এবং বাঁচার ওজন যদি বেশি হয় তাহলে ভয়ের কোন কারণ নেই সে ক্ষেত্রে ডাক্তাররা পরিস্থিতি অনুযায়ী ব্যবস্থা নিবে। 

গর্ভাবস্থায় বাচ্চার ওজন বেশি হলে আমাদের করণীয় কি

সাধারণত গর্ভাবস্থায় বাচ্চার ওজন যদি বেশি হয় তাহলে নরমাল ডেলিভারির ক্ষেত্রে বিশেষ বিশেষ সমস্যা হয়ে থাকে। এবং সে কারণেই চিকিৎসকরা সিজার করিয়ে থাকে। তবে এক্ষেত্রে বাচ্চার ওজন যদি চার কেজির বেশি হয় তাহলে প্রথম অবস্থায় রোগীর পরিবর্তন হয়। এবং পরিস্থিতি অনুযায়ী ডাক্তাররা সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকে। 

স্বাভাবিকভাবে প্রসবের সময় বাচ্চার ওজন এবং প্রসবের রাস্তার পরিস্থিতি যদি নরমাল থাকে তাহলে নরমাল ডেলিভারি হয়। এবং প্রসবের রাস্তা যদি সমস্যা থাকে তাহলে সিজার করাতে হয়। এবং বাচ্চার পজিশন যদি নরমাল না থাকে তাহলে সিজার করাতে হয়। 

গর্ব অবস্থায় বাচ্চার ওজন কত হওয়া উচিত

গর্ভাবস্থায় সাধারণত বাচ্চার ওজন ৩ কেজি থেকে 4 কেজি এবং মেয়ে শিশুর জন্য ২ কেজি ৭০০ গ্রাম থেকে চার কেজি ২০০ গ্রাম পর্যন্ত হাওয়া স্বাভাবিক। সাধারণত প্রসবের পর থেকে একজন পাচার গর্ভকাল হয়ে থাকে চল্লিশ সপ্তাহ পর্যন্ত এর মধ্যে ৩০ সপ্তাহ পর্যন্ত গর্বে শিশুর ওজন ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পায় এবং পরবর্তী যে ১০ সপ্তাহ রয়েছে এই দশ সপ্তাহে আড়াই গুণ হারে বাচ্চার ওজন বৃদ্ধি পেতে থাকে। 

প্রিয় পাঠক আশা করি বাচ্চার ওজন কত হলে সিজার করা যায় এবং গর্ভ অবস্থায় বাচ্চার ওজন কত প্রয়োজন সে সম্পর্কে আপনারা বিস্তারিত ধারণা পেয়েছে। পুষ্টি সংক্রান্ত সকল পেয়ে যাবে আমাদের এই ওয়েবসাইটে। তাই পুষ্টি ডট এক্স ওয়াই জেড ওয়েবসাইটে আপনাদেরকে স্বাগতম এবং আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। 

Next Post Previous Post