বাচ্চাদের গ্যাসের ঔষধের নামের তালিকা ও দাম

বাচ্চাদের গ্যাসের ঔষধের নামের তালিকা ও দাম  পেটেগ্যাসের সমস্যা হল বর্তমান সময়ে একটি সাধারন সমস্যা । এখন প্রতিটি ব্যাক্তিরই পেটে গ্যাসের সমস্যায় ভুগে থাকেন। কি পুর্ন বয়স্ক বাক্তি বা ছোট থেকে ছোট সকলেরই এই সমস্যা দেখা যায়। তবে সমস্যা হলো বড়দের গ্যাস হলে তারা বিভিন্ন ধরনের গ্যাসের ঔষুধ সেবন করে থাকে। বড়দের মতো বাচ্চাদেরও পেটে গ্যাস হতে পারে এটা অসাভাবিক তেমন কিছু নয়।

বাচ্চাদের গ্যাসের ঔষধের নামের তালিকা ও দাম

বাচ্চাদের গ্যাসের ঔষধের নামের তালিকা ও দাম

FAQ

বাচ্চাদের গ্যাস কেন হয়?

.১। শিশু অবস্থায় বাচ্চাদের পরিপাকতন্ত্র ধীরে ধীরে সংঘটিত হয়। যার ফলে হজম সমস্যা হয় এবং পেটে গ্যাস হয়ে থাকে। যার জন্য সমস্যা গুলো হয়ে থাকে। ২।খাবার দ্রুত খেলে কিংবা আস্তে আস্তে খেলে ৩।অতিরিক্ত পরিমাণ দুধ খেলে ৪।বাচ্চা পানি কম খেলে ৫।কিছু খাবারের খাবারের কারণে (উদাহরণস্বরূপ: বাঁধাকপি, ফুলকপি ও ব্রকলি জাতীয় খাবার). ৬।জুস খাওয়ার কারণে ৭।শিশুরা অতিরিক্ত কান্না করে থাকে। তার ফলে শিশুদের পেটে কিছু পরিমাণ বাতাস ঢুকতে পারে। যা গ্যাসে রূপান্তরিত হয়। ৮।বাচ্চা শিশুর মা যদি গ্যাস হয় এমন জাতীয় খাবার খায় তাহলে শিশুরও গ্যাস্ট্রিক হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

বাচ্চাদের পেটে গ্যাস হলে করণীয়?

১।শিশু ফিডার খেলে ফিডার বানিয়ে কিছুক্ষণ রেখে দেয়ার পর শিশুকে খাওয়াতে হবে।ফেনা কম হয় এমন খাবার খাওয়াতে হবে। ২।সমস্যা বেশিদিন হলে রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।. ৩। বাসার পেটে আলতো করে মেসেজ করতে পারেন। ৪।বাচ্চা যদি অতিরিক্ত পরিমাণে কান্না করে তাহলে কান্না থামানোর ব্যবস্থা করতে হবে। ৫।বাচ্চাদের গ্যাসের ঔষধের নামের তালিকা ও দাম ৬।ফ্লাকোল ড্রপ সিরাপ. ৭।খাওয়ানোর নিয়ম: ফ্লাকোল স্কয়ার কোম্পানির শিশুদের গ্যাসের ড্রপ ওষুধ। যেটির গ্রুপ নাম সিমেথিকন। এটি সেবনে তেমন কোন ধরনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা যায় না। তবে কারো কারো ক্ষেত্রে শুধু পাতলা পায়খানা হতে পারে। ৮।নবজাতক শিশুটির পাকস্থলীর গঠন প্রকৃতি থাকে দুর্বল। এ সময় তাদের হজমশক্তি কম থাকায় কিছুটা গ্যাস সৃষ্টি হয় বটে। ৯। বিপরীতভাবে মায়ের বুকের দুধ কম আসলে বা ফিডারের নিপলের ছিদ্র যদি ছোট হয়, সে ক্ষেত্রে খুব ধীরগতিতে ও কম পরিমাণে দুধ আসার কারণে বাচ্চার পেটে অধিক বাতাস প্রবেশ করে এবং গ্যাসের সৃষ্টি হয়। ১০।শিশুর ছয় মাস বয়সে বাড়তি খাবার শুরু করার সময়ও পেটে গ্যাস হতে পারে।

গ্যাসের সিরাপের নামের তালিকা?

ডোমিস্কেন সিরাপ (৬০ মিলি): ৬০-৮০ টাকা রেনিটিডিন সিরাপ (৬০ মিলি): ৪০-৬০ টাকা অ্যাসিড রেগুলেটর সিরাপ (৬০ মিলি): ৫০-৭০ টাকা সারভিক্স সিরাপ (৬০ মিলি): ৪০-৫০ টাকা এন্টাসিড ট্যাবলেট (১০ ট্যাবলেট): ৩০-৪০ টাকা

           

বাচ্চাদের পেটে গ্যাস হলে সাধারণত এরা অস্বাভাবিক আচারন করে, কান্নাকাটি করে, চেহারা লাল হয়ে যায় কারণ তারা তাদের অনুভিতির কথা সঠিক ভাবে বলতে পারে না এই জন্য বেশি অসুবিধা হয়।। তাছাড়া খাওয়ার পর মোচড়াতে থাকে এবং হাত মুঠো করে রাখে বা পা ভাঁজ করে পেটের কাছে এনে রাখে। 


অবুঝ হওয়ায় শিশুরা তাদের সমস্যার কথা বলতে পারে না বা বুঝাতে পারে না। বাচ্চারা বায়ু ত্যাগ করতে পারে। এবং এটা দুর্গন্ধযুক্ত হয়ে থাকে সময়ে সময়ে সেটা নাও হতে পারে তবে শিশুর পেটে গ্যাস হলে এটা আপনাকে তাদের লক্ষণ দেখে বুঝে নিতে হয়। নানা কারণে শিশুদের পেটে গ্যাস্ট্রিক হতে পারে।

বাচ্চাদের গ্যাস কেন হয়?

নিম্নে উল্লেখিত কারণে বাচ্চাদের পেটে গ্যাস হতে পারে -

.১। শিশু অবস্থায় বাচ্চাদের পরিপাকতন্ত্র ধীরে ধীরে সংঘটিত হয়। যার ফলে হজম সমস্যা হয় এবং পেটে গ্যাস হয়ে থাকে। যার জন্য সমস্যা গুলো হয়ে থাকে।

২।খাবার দ্রুত খেলে কিংবা আস্তে আস্তে খেলে

৩।অতিরিক্ত পরিমাণ দুধ খেলে

৪।বাচ্চা পানি কম খেলে ৫।কিছু খাবারের খাবারের কারণে (উদাহরণস্বরূপ: বাঁধাকপি, ফুলকপি ও ব্রকলি জাতীয় খাবার).

৬।জুস খাওয়ার কারণে ৭।শিশুরা অতিরিক্ত কান্না করে থাকে। তার ফলে শিশুদের পেটে কিছু পরিমাণ বাতাস ঢুকতে পারে। যা গ্যাসে রূপান্তরিত হয়।

৮।বাচ্চা শিশুর মা যদি গ্যাস হয় এমন জাতীয় খাবার খায় তাহলে শিশুরও গ্যাস্ট্রিক হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

লক্ষণ

* অস্থিরতা, ক্ষুধামান্দ্য।

* অতিরিক্ত কান্না করা।

* অতিরিক্ত মোচড়ানো।

* পেট ফোলা ও তলপেট শক্ত হওয়া।

* অতিরিক্ত বায়ু ত্যাগ।

বাচ্চাদের পেটে গ্যাস হলে করণীয়

১।শিশু ফিডার খেলে ফিডার বানিয়ে কিছুক্ষণ রেখে দেয়ার পর শিশুকে খাওয়াতে হবে।ফেনা কম হয় এমন খাবার খাওয়াতে হবে। ২।সমস্যা বেশিদিন হলে রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।.

৩। বাসার পেটে আলতো করে মেসেজ করতে পারেন। ৪।বাচ্চা যদি অতিরিক্ত পরিমাণে কান্না করে তাহলে কান্না থামানোর ব্যবস্থা করতে হবে।

৫।বাচ্চাদের গ্যাসের ঔষধের নামের তালিকা ও দাম ৬।ফ্লাকোল ড্রপ সিরাপ.

৭।খাওয়ানোর নিয়ম: ফ্লাকোল স্কয়ার কোম্পানির শিশুদের গ্যাসের ড্রপ ওষুধ। যেটির গ্রুপ নাম সিমেথিকন। এটি সেবনে তেমন কোন ধরনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা যায় না। তবে কারো কারো ক্ষেত্রে শুধু পাতলা পায়খানা হতে পারে।

৮।নবজাতক শিশুটির পাকস্থলীর গঠন প্রকৃতি থাকে দুর্বল। এ সময় তাদের হজমশক্তি কম থাকায় কিছুটা গ্যাস সৃষ্টি হয় বটে।

৯। বিপরীতভাবে মায়ের বুকের দুধ কম আসলে বা ফিডারের নিপলের ছিদ্র যদি ছোট হয়, সে ক্ষেত্রে খুব ধীরগতিতে ও কম পরিমাণে দুধ আসার কারণে বাচ্চার পেটে অধিক বাতাস প্রবেশ করে এবং গ্যাসের সৃষ্টি হয়।

১০।শিশুর ছয় মাস বয়সে বাড়তি খাবার শুরু করার সময়ও পেটে গ্যাস হতে পারে।


গ্যাসের সবচেয়ে ভালো সিরাপ কোনটি

বাচ্চাদের গ্যাসের ঔষধের নামের তালিকা ও দাম


বড়দের জন্য এটি ট্যাবলেট ট্যাবলেট আকারে পাওয়া যায়। এটি দুই বছরের কম বয়সী শিশুদের জন্য ২০ মি.গ্রা. (০.৩ মি.লি.) করে খাওয়াতে হবে। প্রতিদিন চারবার খাওয়াতে হবে। আর দুই থেকে বারো বছর বয়সী শিশুদের জন্য ৪০ মি.গ্রা. (০.৬ মি.লি.) করে খাওয়াতে হবে। প্রতিদিন চারবার খাওয়াতে হবে। দাম: ১৫ মিলি ড্রপ সিরাপ এর দাম ৩৫.১১ টাকা মাত্র।

ফ্যামোট্যাক সিরাপ

খাওয়ানোর নিয়ম: ফ্যামোট্যাক স্কয়ার কোম্পানির বাচ্চাদের গ্যাসের সিরাপ ওষুধ। যেটির গ্রুপ নাম ফ্যামোটিডিন। এটা দীর্ঘ সময় কাজ করে থাকে একবার খেলে। প্রায় ১২ ঘন্টা। এই সিরাপ কিছুদিন খাওয়ালে গ্যাস্ট্রিক সমস্যা থেকে মুক্তি পেয়ে যাবে শিশু। ১ থেকে ১৬ বছর বয়সী শিশুদের জন্য প্রতি কেজি ওজনের জন্য ০.৫ মি.গ্রা. করে প্রতিদিন খাওয়াতে হবে। খাবার গ্রহণের আগে সেবন করা ভালো। অবশ্যই একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন। দাম: স্কয়ার কোম্পানির এই সিরাপ এর মূল্য ৫০ টাকা। এছাড়া আরো কিছু কার্যকরী এবং প্রচলিত বাচ্চাদের গ্যাসের ঔষধের নামের তালিকা ও দাম নিচে দেওয়া হলো:

ফ্লাকোল ড্রপ সিরাপ

খাওয়ানোর নিয়ম: ফ্ল্যাকল স্কয়ার কোম্পানির দ্বারা তৈরি শিশুদের গ্যাস ড্রপ ওষুধ। গ্রুপের নাম সিমেথিকোন। এটি কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে না। যাইহোক, কারও কারও কেবল আলগা মল থাকতে পারে। এটি প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য ট্যাবলেট আকারে পাওয়া যায়। এটি দুই বছরের কম বয়সী শিশুদের জন্য 20 মিলিগ্রাম। (0.3 মিলি) খাওয়াতে হবে। দিনে চারবার খান। এবং দুই থেকে বারো বছর বয়সী শিশুদের জন্য, 40 মিলিগ্রাম। (0.6 মিলি) খাওয়াতে হবে। দিনে চারবার খান।

মূল্য: 15 মিলি ড্রপ সিরাপের দাম 35.11 টাকা।

ডায়জিন (Dizin) ডায়জিন-এম (Dizin-M) অ্যাসিডিন (Acidin) অ্যাসিডিন-এম (Acidin-M) রেনিটিডিন (Ranitidine) ওমেপ্রাজল (Omeprazole) ল্যানসোপ্রাজল (Lansoprazole) ইমিপ্রাজল (Esomeprazole) ডোম্পামিন (Dopamine)


এই দামগুলো শুধুমাত্র একটি ধারণা মাত্র। নির্দিষ্ট ঔষধের দাম বিভিন্ন কারণে পরিবর্তিত হতে পারে।

নিওড্রপ বেক্সিমকো কোম্পানি টাকা ৩০ পেডিকন ওরিয়ন কোম্পানি রুপি ৩০ সেমেকন ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি রুপি ৪৬ সিমেট এসিআই কোম্পানি রুপি ৩০ ফ্ল্যাটুনিল একমি কোম্পানি টাকা ৩৫ গ্যাসনিল এসকাইফ কোম্পানি টাকা ৩০ লেফোম ইনসেপ্টা কোম্পানি টাকা ৩০ সিমেথি জেনিথ কোম্পানি রুপি ৩০ হারবাল কোম্পানি 30 টাকা

গ্যাসের সিরাপের নামের তালিকা

ডোমিস্কেন সিরাপ (৬০ মিলি): ৬০-৮০ টাকা

রেনিটিডিন সিরাপ (৬০ মিলি): ৪০-৬০ টাকা

অ্যাসিড রেগুলেটর সিরাপ (৬০ মিলি): ৫০-৭০ টাকা

সারভিক্স সিরাপ (৬০ মিলি): ৪০-৫০ টাকা

এন্টাসিড ট্যাবলেট (১০ ট্যাবলেট): ৩০-৪০ টাকা


 এই আর্টিকেলটি যদি ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই আমাদের সাথে থাকুন  এবং আমাদের সাইটি  ফলোকরে রাখুন। আপনার বন্ধুদের সাথে সেয়ার করুন।

Next Post Previous Post