মাথা ঘোরা ও চোখে ঝাপসা দেখার কারন কি
মাথা ঘোরা ও চোখে ঝাপসা দেখার কারন কি এই সমস্যা এক জন মানুষ কেন ফেস করে তার কিন্তু অনেক কারন রয়েছে। অনেক সময় চোখের নানান ধরনের রোগ এর জন্য হয়ে থাকে। অনেক সময় অতিরুক্ত পরিশ্রমের জন্য হতে পারে। এর মর্ধ্যে যে সকল প্রধান চোখের রোগ রয়েছে তা নিয়ে আজ আমরা কথা বলবো।
অনেক সময় দেখা যায় মাথা ব্যথা ও চোখে ঝাপসা দেখার কারন সম্পর্কে জানার জন্য গুগোলে সার্চ দিয়েও সঠিক কোন উত্তর পাচ্ছেন না। এই লেখাটি তাদের জন্য। যদি আপনার সঠিক উত্তর জানার ইচ্ছা থাকে তাহলে আমাদের পুরো আর্টীকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন, আশা করি আপনার প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন। চলুন কথা না বাড়িয়ে মুল কথায় ফিরে যাওয়া যাক।
চোখের রোগ সমূহ যথা 👍
- চোখে ছানি পড়া
- গুলুকোমা রোগ
- ম্যাকুলার ডিজে নারেশন।
- পেরিফেরাল নিউরোপ্যাথি রোগ।
- কার্নিয়াল ধর্ষন রোগ
- চোখের সংক্রমণ বা
- ভিটিয়াস রক্তক্ষরন ইত্যাদি রোগের কারণে চোখে ঝাপসা দেখা যাতে পারে।
এছাড়াও কিছু কারন রয়েছে যা নিচে আলোচনা করা হলো।
মাথা ব্যথা আর চোখে ঝাপসা দেখার মুখ্য দুটি কারন হল মাইগ্রেনের ব্যথা ও মানুষিক টেনশন। তবে বিশ্লেষন করে দেখা যায় এই রোগের জন্য ৭০% দ্বায়ী টেনশন আর ১১% দ্বায়ী মাইগ্রেন আর বাকি শতাং হিসেবে ধরা হয় যেমন, ধুমপান, মাদাসক্ত, মদ্যপান, মানসিক চাপ, অতিরুক্ত মানসিক চিন্তা, বেশি পরিমান শারীরিক পরিশ্রম, ক্ষুদার্থ থাকা ইত্যাদি।
কি খেলে মাথা ঘোরা কমে?👉👉
মাথা ঘোরার সমস্যা আমরা প্রাই সময় ফেস করে থাকি। দেখা যাচ্ছে বসে আছি অনেকক্ষন হঠাৎ উঠে দাড়িয়ছি মাথা ঘুরে উঠেছে। এটা আসলে কিসের লক্ষন, অনেক সময় আমরা বুঝে উঠতে পারিনা। আসলে এ সমস্যা শরীরির দূর্বল থাকার কারনে হয়ে থাকে। তবে শুধুযে শরির দূর্বলতার কারনে মাথা ঘুরায় তাই নয়। মাথা ঘুরানোর আরো অনেক কারন থাকতে পারে। যেমনঃ আমাদের খাবারে কোন প্রকার সমস্যা থাকলে বা রাতে ঘুম কম হলে ইত্যাদি কারনে মাথা ব্যথা বা ঘুরাতে পারে।
মাথা ঘোরা কোন ছোটখাট রোগের কারনে হয় এমনটি নয়, অনেক সময় বড় বড় রোগের কারনেও মাথা ঘুরাতে পারে। তাই ািথা ঘোরাকে ছোট ভাবার কোন কারণ নেই। আপনার কখনো যদি মাথা ঘোরর মত সমস্যা দেখা দেয় বা বার বার মাথা ঘোরায় তাহলে অবশ্যই ভালো ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
তবে যেহেতু মাথা ঘোরার ছোট বড় নানান কারনে হয়, তাই আগে আপনাকে মাথা ঘোরার ধরন বুঝতে হবে। যে আসলে আমার মাথা ঘোরার কারন সাধারন কোন কারনে না জটিল কোন কারন। যদি আপনি নিজে বুঝতে পারেন তাহলে আপনার সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে সুবিধা হবে।
বিজ্ঞানের মতে দেখা যায় শরীরের অন্য অঙ্গের সমস্যার কারনেও মাথা ব্যথা বা ঘোরাতে পারে যেমনঃ কানের সমস্যার জন্যও মাথা ঘোরাতে পারে। এই রোগের নাম হলো বিনা ইন পারঅক্সিমাল পজিশনাল ভার্টিগো। এই রোগের জন্যও মাথা ঘোরাতে পারে বলে বিজ্ঞানীরা মনে করেন। মিনি আর ডিজিজ নামক কানের আর একটি রোগ রয়েছে যার জন্য মাথা ব্যথা বা ঘোরাতে পারে। তবে এই রোগের লক্ষন হলো মাথা ঘোরার সাথে সাথে বমি বমি ভাব থাকে।
তবে যদি আপনার মাথা বেশি পরিমানে ব্যথা করে তাহলে টাফনিল ক্যাপসুল খেতে পারেন। তবে আমি বলবো আপনি অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ঔষুধ খাবেন।
ওকুলার মাইগ্রেনের চিকিৎসা:👍
আপনি অনুরূপ উপসর্গের কারণ হতে পারে এমন অন্যান্য পরিস্থিতিতে ভুগছেন না তা নিশ্চিত করার জন্য চোখের ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা ভাল। রেটিনাল ধমনীর খিঁচুনি, অটো-ইমিউন ডিজিজ, ড্রাগ অপব্যবহার ইত্যাদির মতো রোগগুলিকে বাদ দেওয়া দরকার। চোখের মাইগ্রেনের লক্ষণগুলি অস্থায়ী এবং 30 মিনিট বা তার পরে নিজেরাই কমে যায়। তাই বেশিরভাগ ক্ষেত্রে চোখের চিকিৎসার প্রয়োজন হয় না। এটা বাঞ্ছনীয় যে ব্যক্তি আক্রমণ না হওয়া পর্যন্ত বিশ্রাম নেয় এবং সংশ্লিষ্ট মাথাব্যথা গুরুতর হলে ব্যথানাশক সেবন করতে পারে। বিরল ক্ষেত্রে, তীব্রতার উপর নির্ভর করে, ডাক্তার অস্থায়ী ঝাপসা দৃষ্টি বা অন্যান্য উপসর্গ যেমন ঝলকানি, কালো দাগ ইত্যাদির সাথে যুক্ত মাইগ্রেনের জন্য অন্য কিছু ওষুধ লিখে দিতে পারেন।
মাইগ্রেনের চিকিৎসা
এছাড়াও, মাইগ্রেনের রোগীরা ঘুম থেকে ওঠার পরও মাঝে মাঝে মাথা ঘোরা অনুভব করতে পারেন। কানের ভিতর যে কোন সমস্যা হলেই এমন সমস্যা হতে পারে। গরমে ঘামের সময় হঠাৎ রক্তচাপ কমে গেলে মাথা খারাপ হওয়ার অনুভূতি হতে পারে। হৃৎপিণ্ডের পেশী সংকোচন বা প্রসারণের স্বাভাবিক কাজ ব্যাহত হলে এই ধরনের সমস্যা হতে পারে। সারা শরীরে রক্ত চলাচলে ব্যাঘাত ঘটলেও মাথা ঘোরা হতে পারে। মাথা ঘোরা কমাতে ঘন ঘন পানি পান করতে পারেন। এটি খুব দ্রুত সমস্যা কমাতে পারে। শরীরে পানির অভাব হলে এই সমস্যা হয়। এই সমস্যার কোন নির্দিষ্ট বয়স নেই। এই রোগ যে কোন বয়সে হতে পারে। তবে মনে রাখবেন যে ভার্টিগো 60 বছরের বেশি বয়সী ব্যক্তিদের মধ্যে বেশি দেখা যায়। এছাড়াও, এখন শিশুদেরও এই রোগ হয়। স্ট্রেস যদি আপনার জন্য ভার্টিগোর কারণ হয়, তাহলে স্ট্রেস কমানো ছাড়া আর কোনো উপায় নেই। মানসিক চাপ কমাতে আপনি গান শুনতে পারেন, ধ্যান করতে পারেন। যোগব্যায়াম মানসিক চাপও কমাতে পারে। ক্যাফেইনযুক্ত খাবার এবং অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন।
মাথা ঘোরা কারণ কি?
কার রোগ বেশি হয়?
কি চেক করতে হবে?
মাথা ঘোরা জন্য হোমিওপ্যাথিক চিকিত্সা
- কোনিয়াম ম্যাক,
- ককুলাস ইন্ডিকাস
- ল্যাচেসিস
- ব্রায়োনিয়া অ্যালব
- থুজা
- অ্যালুমেন
- গ্রানাটাম
- জেলশিমিয়াম ইত্যাদি