ওয়েবসাইট খুলে কিভাবে টাকা আয় করা যায় ২০২৪?

 ওয়েবসাইট খুলে কিভাবে টাকা আয় করা যায় ২০২৪? | ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায় ২০২৪?   অনলাইনে টাকা আয় একথাটা অতি পরিচিন একটি শব্দ এখনকার সময়। দিনে দিনে অনলাইনের উপর আমাদের যুব সমাজ দৃষ্টিগোচর করা শুরু করেছেন। আজকের দিনে প্রতিটি মানুষ স্মাট ফোন ব্যবহার করেন। তাই অনেকে জানেন যে অনলাইন থেকে টাকা আয় করা যায়। কিন্তু কত টাকা আয় করা যায় তা খুব কম লোকেই জানেন আর তাইতো আমরা এখনো অনলাইনের কোন কাজকে পেশা হিসেবে নিতে পারিনা। 


make money online | ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায় ২০২৪?

FAQ

২০২৪ সালে ব্লগিং করে কী টাকা আয় করা সম্ভব?

অনলাইনের থেকে টাকা কামানের যতগুলো পথ আছে তার মর্ধ্যে ব্লগিং অন্যতম মাধ্যম। অনেকের লেখালেখি করতে ভালো লোগে তারা ইচ্ছা থাকলে ব্লগিং করতে পারেন

ব্লগিং থেকে কীভাবে টাকা উপার্জন করবেন - AdSense - Google?

ব্লগিং থেকে টাকা আয়ের একটি নয় হাজারও উপয় রয়েছে। তার মধ্যে এর উপর বেশি নির্ভর করে । ব্লগ গুগোল এডসেন্স দ্বারা মনিটাইজ করে উপার্জন করা যায়। তবে এই এডসেন্স পাওয়ার জন্য অবশ্যই আপনার ব্লগার সাইটে এক্টিভ ভিজিটর থাকতে হবে।

বাংলা ব্লগিং থেকে মাসে কতো টাকা আয় করা যায় ?

একটি উদাহরণ দিয়ে ব্যাখ্যা করলে প্রতিটি ব্লগের আয়ের সম্পর্কে স্পষ্ট ধারনা হবে, যা বাংলা ব্লগারদের সম্ভাব্য উপার্জনের উপর একটি ধারনা দেবে। আসুন বিষয়টি এটি উদাহরণের মাধ্যমে দেখা যাক। ধরুন যে আপনার ব্লগ প্রতিদিন 1000 অর্গানিক ট্রোফিক আসে । বাংলা ব্লগিং-এ, গড় CPC দাঁড়ায় $0.03। উপরন্তু, ক্লিক থ্রু রেট (CTR) একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। 5% CTR ধরে নিলে, 1000 দর্শকের মধ্যে 50টি ক্লিক হলে, আপনার উপার্জন হবে $1.50 ($0.03 গুণিত 50 ক্লিক)।

অনলাইনের থেকে টাকা কামানের যতগুলো পথ আছে তার মর্ধ্যে ব্লগিং অন্যতম মাধ্যম। অনেকের লেখালেখি করতে ভালো লোগে তারা ইচ্ছা থাকলে ব্লগিং করতে পারেন। তবে এখন কথা হলো টাকা ইনকামের কারন আমরা যাই করিনা কেন তার উদ্দেশ্য কিন্তু একটাই আর তা হলো টাকা ইনকাম করা।

আমরা যারা নতুন ব্লগিং শুরু করতে চাচ্ছি তাদের মনে সবসময় একটাই প্রশ্ন মনের মাঝে উকি দিতে থাকে যে ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায়। তবে ব্লগিং শুরু করার আগে আপনাকে জানতে হবে কোন কাজ সহজ নয়। ব্লগিংও তার ব্যতিক্রম নয়, ব্লগিং করে যেম অনেক লোক কটিপতি হয়েছেন আবার অনেকে সাফল্যের মুখ দেখতে পারিনি। তবে এর একটাই কারন সেটা হলো আমাদের ধৈর্য কম। আমরা কোন প্রকার কষ্ঠ ছাড়াই লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করার পথ খুজি কিন্তু জানি না যে সে পথ কখোনো ঠিক হয় না। 

তাই ব্লগিং থেকে টাকা আয় করার জন্য আপনার এর পিছনে সময় ও শ্রম দিনে হবে কবেই তুমি সাফ্যলের মুখ দেখতে পারবেন।

তােই  আজ আমরা ব্লগিং থেকে প্রতি মাসে কি পরিমান টাকা আয় করা যায় সে বিষয়ে কিছু প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্ঠা করবো।



ব্লগিং করে মাসে কতো টাকা আয় করা যায়


একটি ব্লগ সাইট থেকে অনেক উপায়ে টাকা আয় করা যায তাই ব্লগিং এ টাকা আয়ের নিদৃষ্ট কোন সিমা নেই। শুনতে অদ্ভুত লাগলেও এটাই সত্য। ব্লগিং থেকে অনেক উপায়ে টাকা আয় করা যায় এর জন্য আপনাকে জানতে হবে সেই স্টাটিজি গুলো । তার মর্ধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো, গুগোল এডসেন্স, এফিলেট মার্কেটিং, গেষ্ট পোষ্টিং, প্রডাক রিভিউ, ইত্যাদি সহ অনেক মাধ্যম। আবার আপনি এসকল পদ্ধতি এক সাথে কাজে লাগিয়ে অনেক টাকা ইনকাম করতে পারেন।

আয়ের পরিমানটা আপনার কাজের উপর নির্ভর করে। আপনি কোন নিসের উপর কাজ করছেন তার উপর। যেমনঃ অনেকে বাংলা ব্লগিং করেন এখান থেকে খোযায় পইত মাসে ১০০ ডলার থেকে ৫০০ ডলার। আবার অনেকে ১০০০ ডলার পর্যন্ত ইনকাম করছেন শুধুগুগোল এডসেন্স থেকে।



আবার যদি আপনি বাহিরের কান্ট্রি টার্গেট করে ব্লগিং করেন যেমনঃ ইংলিশ কন্টেন লেখেন তাহলে আপনার আয় হবে দিগুন। প্রতি মাসে ১০০০০ ডলার থেকে ২০০০০ ডলার। তবে কিছু  কিছু ক্ষেত্রে কেউ ১০০ থেকে ২০০ ডলার কামান। আবার অনেকের ক্ষেত্রে ১০০০০০ ডলারও ইনকাম করছেন। 



আমাদের দেশের অনেকেই ইংরেজিতে ব্লগিং করে হাজার হাজার ডলার ইনকাম করছেন। তাই আমি বরবো যদি ইংরেজি ভাষায় দক্ষ হন তাহলে ইংরেজিতে ব্লগ শুরু করুন। অনলাইন থেকে আয়ের স্বপ্ন পুরোন হয়ে যাবে।

আমার আজকের লেখা গুলো সুধু মাত্র নতুন যারা ব্লগিং করার কথা ভাবছেন তাদের জন্য। ব্লগ থেকে আয় কি ভাবে হয় সে সম্পের্কে জানার চেষ্ঠা করবো।

কীভাবে ব্লগ থেকে ইনকাম হয়

একটি ব্লগ তৈরি করার সময় আমরা লক্ষ রাখি যে, দর্শকদের আকৃষ্ট করার জন্য  মূল্যবান সব তথ্য সেখানে শেয়ার করি। যারা এই তথ্যের জন্য ব্লগে যান তারা সাধারণত ট্র্যাফিক বা ভিজিটর হিসাবে গন্য হয়। এই ভিজিটর রা আমাদের টাকা আয়ের প্রধান উৎস্য হিসেবে কাজ করে। 



 বিশ্বব্যাপী 80% এরও বেশি ব্লগার, তাদের প্রাথমিক আয়ের উৎস্য হিসাবে Google AdSense এবং অনুরূপ বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্কগুলির উপর নির্ভর করে। একটি নতুন ব্লগ শুরু করার পরে, কেউ দ্রুত এই প্ল্যাটফর্মগুলির মাধ্যমে উপার্জন শুরু করতে পারে। Google Adsense, উদাহরণস্বরূপ, আপনার ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করে এবং দর্শকরা এই বিজ্ঞাপনগুলিতে ক্লিক করলে গুগোল আমাদের অর্থ প্রদান করে।

আমাদের ওয়েবসাইটে যতবেশি ভিজিটর আসবে আমাদের তত বেশি টাকা আয় হবে। তাই ভিজিটর আমাদের আয় বৃদ্ধির পিছনে একটি বড় ভুমিকা পালন করে।



ব্লগিং থেকে কত টাকা আয় করা যায় তার উত্তর দেওয়ার আগে আমি আপনাকে কিছু বিষয়  জানাতে চাই। ব্লগিং এর আয় যেমন ট্রাফিকের উপর নির্ভর করে তেমনি আরো অনেক ফ্যাক্টর আছে যেগুলো গুরুত্বপূর্ণ, যার উপর আয় নির্ভর করে।

আপনি কত টাকা উপার্জন করবেন তা নির্ভর করে CPC বা প্রতি ক্লিকের খরচের উপর। আর এই CPC নির্ভর করে ব্লগের নিচ, ভাষা, CPC এবং ট্রাফিক বা ভিজিটর কোন দেশের লোক ইত্যাদির উপর।

চলুন আরো ডিটেলে জানা যাক

ব্লগিং থেকে কীভাবে টাকা উপার্জন করবেন - AdSense - Google?

ব্লগিং থেকে টাকা আয়ের একটি নয় হাজারও উপয় রয়েছে।

তার মধ্যে  এর উপর বেশি নির্ভর করে ।

ব্লগ গুগোল এডসেন্স দ্বারা মনিটাইজ করে উপার্জন করা যায়।

তবে এই এডসেন্স পাওয়ার জন্য অবশ্যই আপনার ব্লগার সাইটে এক্টিভ ভিজিটর থাকতে হবে।


নিস ইনকামের উপর কিভাবে প্রভাব ফেলে?

নিশ ব্লগের ইনকামের জন্য গুরুত্বপুর্ণ ভুমিকা পালন করে। কারন ব্লগ সাইটের জন্য একেক নিশের জন্য আয় একেক ধরনের হয়ে থাকে। গুগোল কিছু নিশের জন্য .১ থেকে .৩ ডলার দিয়ে থাকেন আবার কিছু নিশের জন্য ০.০৩ থেকে ০.১২ ডলার পর্যন্ত দিয়ে থাকেন।  সে হিসেবে প্রতি ১০০ ক্লিকে দেখা যায় কোনটায় ১ থেকে ৩ ডলার আবার কোনটায় ৩ থেকে ১২ ডলার পর্যন্ত ইনকাম হয়ে থাকে। 



যেমন ধরুন বাংলা সাইট এর হিসেবে আয় হবে। তবে বাংলা অন্য সব সাইটে যা ইনকাম হয় তার থেকে বেশি ইনকাম হয় হেল্থ এন্ড ফিটনেস নিশের ব্লগের ক্ষেত্রে। তাই নিশ ব্লগের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভুুমিকা পালন করে।

তাই Google AdSense এর জন্য  Niche অনুযায়ী CPC বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে।



ব্লগের ভাষা কীভাবে ইনকামকে প্রভাবিত করে

ইনিকামের দিকদিয়ে দেখলে ভাষাও কিন্তু Niche এর মতো কাজ করে। ভীন্ন নিশ যেমন ভিন্ন আয় হয় তেমই ভাষার ক্ষেত্রেও ভিন্ন আয় হয়। করন আমরা বাংঙ্গালী আমরা বাংলা ভাষায় পড়তে ভালোবাসি ইংলিশ কনটেন্ট খুব কমই পড়ি। কিন্তু ফরেন কান্ট্রির লোকেরা কিন্তু বাংলা ব্লগ পড়েনা যার ফলে আয়ও কম হয়। 

আবার ডলার মুলত ইউএসডি কারেন্সি তাই তাদের সকল কাজকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়। তাই দেখা যায় বাংলায় ব্লগ থেকে ১০০ ক্লিকে যদি আপনার ০.৩ থেকে .১২ ডলার আয় হয তবে ইংরেজিতে ব্লগ হলে ১০০ ক্লিকে $10 থেকে  $50 পর্যন্ত আয় হয়। তাই ভাষাও ব্লগের আয়ের জন্য ব্যপক প্রভাব ফেলে।

ট্রাফিক বা ভিজিটর কীভাবে ইনকামের উপর প্রভাব ফেলে

আন্তর্জাতিক দর্শকদের কাছ থেকে ক্লিক আসার ক্ষেত্রে, প্রতি ক্লিকের খরচ (CPC) বাংলাদেশের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি। এটি ব্যাখ্যা করে যে ব্লগিং আয় ট্রাফিক,, ভাষা এবং CPC এর মত বিভিন্ন কারণের উপর নির্ভর করে। ফলে একজন মানুষ ব্লগিং থেকে কত আয় করতে পারবেন তা নির্ধারণ করা কঠিন।


আপনি যদি এই বিষয়টি পরিষ্কার ভাবে এই বিষয়ে জানার জন্য আমাদের সাইটে যদি এসে ভাকেন তাহলে সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তবে নিশ্চিত থাকুন, আমি আপনাকে এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানানোর চেষ্ঠা করবো। আসুন আমরা মনে করি যেখানে আপনার ব্লগটি বাংলায় এবং বিভিন্ন বিষয় কভার করেছেন। আসুন এই প্রসঙ্গে ব্লগিং থেকে সম্ভাব্য আয় জানার চেষ্টা করি।


বাংলা ব্লগিং থেকে মাসে কতো টাকা আয় করা যায়

আমরা যখনি কোন কাজ শুরু করি তার একটাই উদ্দেশ্য টাকা ইনকাম করা। যাইহোক, যাই হোক ব্লগিং এর ব্যতিক্রম নয়। ব্লগিংএর উদ্দেশ্য আমাদের হাজার হাজার ডলার ইনকাম করা। বালগিং এর ক্ষেত্রেও অশঙ্ক সাফল্যের গল্প রয়েছে যেখানে ব্যক্তিরা হাজার হাজার থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করে, প্রতি মাসে $1000 থেকে $1500 এর মত অর্থ উপার্জন করেন।

বিপরীতভাবে, এমন কিছু ব্লগার আছেন যারা তাদের পুরো মাসের প্রচেষ্টায় $100 ছাড়িয়ে যাওয়ার জন্য সংগ্রাম করছেন। এমনটি হওয়ার পিছনে একটি কারন তা হলো ট্রাফিকের তারতম্য হওয়া—সরাসরি সার্চ ইঞ্জিন থেকে ট্রাফক নেওয়ার উপর বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়, কারন সোশ্যাল প্ল্যাটফর্ম ট্র্যাফিক থেকে উপার্জন কম হয়। কারণ Adsense যথেষ্ট কম CPC (প্রতি ক্লিকে খরচ), আয় খুব কম হয়। তাই, সার্চ ইঞ্জিন ট্রাফিক বাড়ানোর বাড়েোর উপর সর্বোত্তম ফোকাস করা উচিত, কারণ অরগনিক ট্রাফিকের জন্য গুগোল যে পরিমান অর্থ প্রদান করে, সোস্যাল মিডিয়া থেকে যে ট্রাফিক আসে তার জন্য সে পরিমানে অর্থ প্রদান করে না।

একটি উদাহরণ দিয়ে ব্যাখ্যা করলে প্রতিটি ব্লগের আয়ের সম্পর্কে স্পষ্ট ধারনা হবে, যা বাংলা ব্লগারদের সম্ভাব্য উপার্জনের উপর একটি ধারনা দেবে। আসুন বিষয়টি এটি উদাহরণের মাধ্যমে দেখা যাক।

ধরুন যে আপনার ব্লগ প্রতিদিন 1000 অর্গানিক ট্রোফিক আসে । বাংলা ব্লগিং-এ, গড় CPC দাঁড়ায় $0.03। উপরন্তু, ক্লিক থ্রু রেট (CTR) একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। 5% CTR ধরে নিলে, 1000 দর্শকের মধ্যে 50টি ক্লিক হলে, আপনার উপার্জন হবে $1.50 ($0.03 গুণিত 50 ক্লিক)।

এইভাবে, দৈনিক 1000 অর্গানিক ভিজিটর সহ, একটি মাল্টিনিচ বাংলা ব্লগ অনায়াসে প্রতিদিন ন্যূনতম $1.50 আয় করতে পারে। যাইহোক, এটি একেবারে ন্যূনতম একটি হিসাব, কারণ CTR বেশি হলে আয়ওবেশি করতে পারে। এবং সরাসরি এবং রেফারেল ট্র্যাফিক উভয় উপার্জনে অবদান রাখে।

বাংলা ব্লগ লিখলে মাসে কত টাকা আয় করা যাবে?


ফলে, যদি আপনার ব্লগে 1000 অর্গানিক ভিজিটর থাকে তাহলে সহজেই প্রতিদিন $2 আয় করা সম্ভব। যদিও এটি যথেষ্ট নয়, ব্লগে নিয়মীত পোস্ট করার ফলে অর্গানিক ট্রাফিক বৃদ্বি পায়, যার ফলে আয়ও বৃদ্ধি পায়। উদাহরণস্বরূপ, 2 বছর ধরে নিরলস প্রচেষ্টার মাধ্যমে, যদি আপনার ব্লগে দৈনিক 10,000 ভিজিটর আসে, তাহলে আপনার আয় প্রতিদিন $20-এর বেশি হতে পারে - এটি মোটামোটি ভাল।

আবার যদি আপনার ব্লগ  "স্বাস্থ্য" বা "প্রযুক্তি" এর মত "মাইক্রোনিচ" বিষয়গুলি নিয়ে লেখা হয়, তাহলে আপনি দৈনিক মাত্র 1000 জন দর্শক আসলেও, উপরে উল্লিখিত আয়কে অতিক্রম করতে পারেন৷ Microniche ব্লগগুলি Google থেকে বেশি CPC দিয়ে থাকে, সেইম ট্রাফিক থাকলে প্রতিদিন $3-এর বেশি উপার্জন করা যায়৷

দৈনিক 10,000 ট্রাফিক ব্লগারে আনা বড় কষ্ঠের কাজ নয়। অসংখ্য ব্লগার উল্লেখযোগ্যভাবে এরও বেশি ট্রফিক নিজেদের ব্লগারে নিয়ে আসেন, যা 2-3 বছরের মধ্যে ধারাবাহিক কাজ করার মাধ্যমে অর্জন করা যায়।

তাই, ব্লগিং আয়ের কোন সীমা নেই কথাটি মিথ্য নয়, লক্ষ রক্ষ টাকা আয় করা কোন অসম্ভব নয়। কখনো কখনো আরো বেশি আয় করা সম্ভব এর মাধ্যমে, আশা করি, ব্লগিং আয় সংক্রান্ত সকল অনিশ্চয়তা দূর হয়ে যাবে।"


Tags Line:

কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায়, কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায়,টাকা ইনকাম করার সহজ উপায়, ঘরে বসে কিভাবে টাকা আয় করা যায়, টাকা ইনকাম করার app 2023, টাকা ইনকাম করার সহজ উপায়, অনলাইনে আয় করার সহজ উপায়, ঘরে বসে কিভাবে টাকা আয় করা যায়, মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম, অনলাইনে টাকা ইনকাম, গেম খেলে টাকা ইনকাম, মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম, টাকা ইনকাম, গেম খেলে টাকা আয়, কিভাবে upwork এ কাজ করা যায়, অনলাইনে টাকা ইনকাম করার সহজ উপায়, মোবাইলে টাকা আয়ের সহজ উপায়, ওয়েবসাইট কিভাবে বানাবো

Next Post Previous Post