পিজি হাসপাতালে ডাক্তার দেখানোর নিয়ম

 পিজি হাসপাতালে ডাক্তার দেখানোর নিয়ম পি. জি. হাসপাতাল ১৭৭০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতি সপ্তাহের শনি থেকে বৃহস্পতি এই ৬ দিন করে মাসে মোট ২৬ দিন পিজি হাসপাতাল খোলা থাকে। 

পিজি হাসপাতালে ডাক্তার দেখানোর নিয়ম



যখন এই হাসপাতাল টি খোলা থাকে, তখন দিন-রাত ২৪ ঘণ্টা চিকিৎসা দেওয়া হয়। তাই আপনারা যেকোনো সময় চাইলে এখানে যোগাযোগ করতে পারবেন। এই হাসপাতালের নার্স ও ডাক্তার আলাদা আলাদা ভাবে অফিস টাইমে কাজ করে। 

পিজি হাসপাতালে ডাক্তার দেখানোর নিয়ম

দুই ভাবে ডাক্তার দেখানোর জন্য পিজি হাসপাতালে টিকিট সংগ্রহ করা যায়

১.অনলাইনে ( ফ্রি একটা ) অন্যটা ২০০ টাকা টিকিট বিকালে দেখে থাকে

বিকেল চারটা থেকে সন্ধ্যা ছয়টা।

২. অফ লাইনে ( ফ্রি একটা ) অন্যটা ২০০ টাকা টিকিট বিকালে দেখে থাকে

বিকেল চারটা থেকে সন্ধ্যা ছয়টা।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, পিজি হাসপাতাল নামেই বেশি পরিচিত, বাংলাদেশের প্রথম চিকিৎসা বিশ্ববিদ্যালয়।


যে দিন ডাক্তার দেখানোর কথা, তার সাত দিন আগে থেকে ওই দিন বেলা ১১টা পর্যন্ত টিকিট কাটার 'অপশন' খোলা থাকবে। অনলাইনে কাটা টিকিটের প্রিন্ট-আউট নিয়ে পিজি-র নির্দিষ্ট কাউন্টারে (ওএন-১১ থেকে ওএন-২৪) গেলেই বার-কোড স্ক্যান করে ওই টিকিটে স্ট্যাম্প দিয়ে দেবেন কর্মীরা। সেটি নিয়ে সরাসরি আউটডোরে পৌঁছে ডাক্তার দেখানো যাবে।


বিএসএমএমইউ হাসপাতালের বহির্বিভাগে অনলাইন এ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে নিচের নির্দেশাবলী অনুসরণ করুনঃ

পিজি হাসপাতাল কবে বন্ধ থাকে

ঢাকা পিজি হাসপাতাল কবে বন্ধ থাকে, আসলে আমরা জানি হাসপাতাল এমন একটি জায়গা যেখানে প্রতিদিন কমবেশি ইমার্জেন্সি রোগী থেকে থাকে। আর এই সব রোগীর যথাযথ ও যথাসময়ে চিকিত্সা সেবা প্রদান করার জন্য হাসপাতাল গুলি সারা মাস ও বছর খোলা থাকে। সেদিক বিবেচনা করলে ঢাকা পিজি হাসপাতালের ছুটির সংখ্যা খুবই কম। ঢাকার পিজি হাসপাতাল প্রতি মাসেই সরকারি ছুটি পাওয়া যায় না শুধু মাত্র নির্ধারিত কয়েকটি দিন সরকারি ছুটি দেওয়া হয়ে। যেহেতু শুক্রবার সরকারি ছুটি ও একটি বিশেষ দিন হওয়ার ফলে ঢাকা পিজি হাসপাতালের ছুটি থাকে চার (৪) শুক্রবার। মাসে চার দিন। তবে এ সময় ইমার্জেন্সি বিভাগ খোলা থাকে। 


সকল বড় বড় হাসপাতাল গুলি ২৪ ঘন্টা খোলা থাকে। ঢাকার পিজি হাসপাতাল ও তার ব্যতিক্রম নয়। এখানে ও ১২ ঘন্টা করে মোট দুই সিপ্টে ২৪ ঘন্টা সকল বিভাগের ডাক্তার, নার্সরা রোগীদের চিকিত্সা সেবা প্রদান করে থাকেন।


পিজি হাসপাতালে টেস্ট খরচ



পিজি হাসপাতালের সকল ডাক্তারাই অভিজ্ঞ এবং পিজি হাসপাতাল হাজার ও রোগীদের আস্থার জায়গা। এখানে সুন্দর ও সুস্থ চিকিত্সা সেবা প্রদান করা হয়। এখানকার টেস্ট রিপোর্ট খুবইউন্নত মানের হয়। কারণ এখানে ব্যবহারীত সকল যন্ত্রপাতি অত্যাধুনিক ও উন্নত। 


তাই অনেকেরই মনে প্রশ্ন জাগতে পারে এখানে টেস্টের খরচ কত? আপনাদের এই প্রশ্নটি মাথায় রেখে ২০২৪ সালে ঢাকা পিজি হাসপাতালের টেস্টের খরচ কত হবে, তার একটি তালিকা নিম্নে উল্লিখ করা হলো। 


 এখানে তিনটি সেক্টরে ল্যাবরেটরি পরীক্ষা করা হয়, যথা: বায়ো কেমিস্ট্রি ডিপার্টমেন্ট, প্যাথলজিক্যাল কেমিক্যাল ডিপার্টমেন্ট বা মাইক্রোবায়োলজি এবং ইমিউনোলজি ডিপার্টমেন্ট এই তিনটি সেক্টরে বিভিন্ন ধরনের টেস্ট করা হয় তাই এখানে তিনটি সেক্টরের তালিকা দেওয়া হল। 

ঢাকা পিজি হাসপাতালে বায়ো কেমিস্ট্রি ডিপার্টমেন্টের টেস্ট খরচ

ঢাকা পিজি হাসপাতালে বায়ো কেমিস্ট্রি ডিপার্টমেন্টের টেস্ট খরচ

ঢাকা পিজি হাসপাতালের ক্লিনিক্যাল প্যাথলজি ডিপার্টমেন্টের টেস্ট খরচ কত 

ঢাকা পিজি হাসপাতালের ক্লিনিক্যাল প্যাথলজি ডিপার্টমেন্টের টেস্ট খরচ কত

ঢাকা পিজি হাসপাতালের মাইক্রোবায়োলজি বা ইমোনোলজি ডিপার্টমেন্টের টেস্ট খরচ কত টাকা

ঢাকা পিজি হাসপাতালের মাইক্রোবায়োলজি বা ইমোনোলজি ডিপার্টমেন্টের টেস্ট খরচ কত টাকা


পিজি হাসপাতালের মেডিসিন ডাক্তারের তালিকা

১।বহির্বিভাগে অনলাইন এ্যাপয়েন্টমেন্ট নেয়ার সময় রোগীর নিজস্ব মোবাইল নম্বর কিংবা অপারগতায় রোগীর সঙ্গে হাসপাতলে আসবেন সেরকম কারোর মোবাইল নম্বর ব্যবহার করুন।

২।প্রতিদিন সকাল ০৮:০০ টা থেকে পরবর্তী কর্মদিবসের জন্যে (বহির্বিভাগ খোলা থাকা সাপেক্ষে) অনলাইন এ্যাপয়েন্টমেন্ট দেওয়া শুরু হবে এবং অনলাইনের জন্য বরাদ্দকৃত সংখ্যা শেষ হওয়া পর্যন্ত এ্যাপয়েন্টমেন্ট নেয়া যাবে।


৩।অনলাইনে এ্যাপয়েন্টমেন্ট গ্রহণকারী রোগীগন নির্ধারিত দিনে এসএমএস এ উল্লেখকৃত সময়ের অন্ততঃ ৩০ মিনিট পূর্বে অনলাইনে এ্যাপয়েন্টমেন্ট প্রাপ্তদের জন্যে নির্ধারিত কাউন্টারে আলাদা লাইনে দাঁড়িয়ে এ্যাপয়েন্টমেন্ট নিশ্চিত করবেন।

৪।এ্যাপয়েন্টমেন্ট নিশ্চিত করার জন্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্দিষ্ট নম্বর (+৮৮০১৫৫২১৪৬২০২) থেকে প্রেরিত এসএমএস প্রদর্শনপূর্বক ফি পরিশোধ করে বহির্বিভাগের টিকিট সংগ্রহ করুন।

৫।বহির্বিভাগের চিকিৎসককে আপনার এক্স-রে, এমআরআই, সিটিস্ক্যান অথবা অন্য যেকোনো ল্যাবরেটরী বা মেডিকেল রেকর্ড দেখাতে আগ্রহী হলে হাসপাতালে আসার সময়ে সেগুলো সাথে নিয়ে আসুন।

৬।উল্লেখ্য যে, অনলাইন এ্যাপয়েন্টমেন্ট পদ্ধতিটি পরীক্ষামূলকভাবে চালু করা হচ্ছে। প্রথম মাসের অভিজ্ঞতা এবং ব্যবহারকারীদের কাছ থেকে প্রাপ্ত পরামর্শের আলোকে এই পদ্ধতিটি নিয়মিত আধুনিকায়ন করা হবে।যাদের ক্ষেত্রে এখনো অনলাইন এ্যাপয়েন্টমেন্ট পদ্ধতি প্রযোজ্য নয়ঃ

১।বিএসএমএমইউ হাসপাতালের অন্তর্বিভাগ ও বহির্বিভাগ থেকে রেফার করা রোগীদের ক্ষেত্রে অনলাইন এ্যাপয়েন্টমেন্টের প্রয়োজন নেই, অর্থাৎ তাঁরা প্রচলিত নিয়মে নির্দিষ্ট বহির্বিভাগের সেবা গ্রহণ করবেন।

২।বিএসএমএমইউ হাসপাতালের অন্তর্বিভাগ ও বহির্বিভাগ থেকে ফলো আপ ভিজিটের তারিখ দেওয়া রোগীদের ক্ষেত্রে অনলাইনে এ্যাপয়েন্টমেন্টের প্রয়োজন নেই, অর্থাৎ তাঁরা প্রচলিত নিয়মে নির্দিষ্ট বহির্বিভাগের সেবা গ্রহণ করবেন।অনলাইন এ্যাপয়েন্টমেন্ট পদ্ধতি সংক্রান্ত পরামর্শঃ

১।"BSMMU Outdoor Online Appointment System Feedback Box" অথবা

২।ই-মেইল(eticketfeedback@bsmmu.ac.bd)-তে পাঠাতে পারবেন।অনলাইন এ্যাপয়েন্টমেন্ট বাতিল করা সংক্রান্ত পরামর্শঃঅনলাইনে এ্যাপয়েন্টমেন্ট পাওয়ার পর কোন কারনে বিএসএমএমইউ হাসপাতালের বহির্বিভাগে আসতে অপারগ হলে অবশ্যই এ্যাপয়েন্টমেন্ট বাতিল করতে হবে।


টিকিট সংগ্রহ করার সময় রুগীর সমস্যার কথা বললে সেই অনুসারে ডাক্তার এর রুম নম্বর উল্লেখ করে টিকিট টা দিবে তার পর সেটা নিয়ে সেই রুম এর সামনে গিয়ে সিরিয়াল দিতে হবে । সিরিয়াল অনুসারে আপনাকে প্রবেশ করতে হবে। যথা রীতি আপনার সমস্যা আপনি ডক্টরকে খুলে বলবেন। ডাক্তার আপানাকে মেডিসিন লিখে দিবে সেই অনুসারে বাইরে থেকে আপনি সেটা সংগ্রহ করে সেবন করবেন ।

Next Post Previous Post