সর্বনিম্ন কত বছর বয়সে মেয়েরা গর্ভবতী হয় সর্বনিম্ন কত বছর বয়সে মেয়েরা গর্ভবতী হয় বাংলাদেশে বাল্য বিবাহের প্রচলনটা অনেক বেশি, প্রতিটিন খবরের কাগজ খুললে দেখা যায় বাল্য বিবাহ নিয়ে হাজারো খবর। আর এ বাল্য বিবাহের কারন আমাদের বাবা মায়েরা জানেনা যে, আমাদের দেশের মেয়েরা কত বছর বয়সে মা হওয়ার ক্ষমতা অর্জন করে। তাই আমরা আজ জানার চেষ্ঠা করবো আমাদের দেশের সর্বনিম্ন কত বছর বয়সে মেয়েরা গর্ভবতী হয়।
চলনু জেনে নেই সর্বনিম্ন কত বছর বয়সে মেয়েরা গর্ভবতী হয়
সন্তান জন্ম দেওয়া মানষেু র সহজাত ধর্ম,র্ম সন্তান জন্ম দেওয়ার মাধ্যমে আমাদের ভবিষ্যৎ বংশধরদের আগমন ঘটে। বিয়ের পর সকল দম্পতি চান তারা সন্তানের বাবা-মা হওয়ার জন্য। অনেক দম্পত্তি বুঝে উঠতে পারেন না তারা এই মুহূর্তে সন্তান নেবে না নেবেন না, কারণ তারা বুঝে উঠতে পারে না যে তাদের সন্তান নেওয়ার বয়স হয়েছে কিনা বা কত বছর বয়সে সন্তান মিলে সন্তান সুস্থ, রোগ মুক্ত থাকবে। তাই আজ আমরা জানবো সর্বনিম্ন কত বছর বয়সে মেয়েরা গর্ভবতী হয়।
তাই আমরা যদি চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী বিষয়টাকে বিশ্লেষণ করি তাহলে বলা যায় যে, একজন নারীর তার প্রথম মাসিকের পর থেকেই সন্তান ধারণের ক্ষমতা অর্জন করে।
সর্বনিম্ন কত বছর বয়সে মেয়েরা গর্ভবতী হয়?
কিন্তু আমাদের মাথায় রাখতে হবে যে বয়স ২০ বছরের আগে কোনমতেই সন্তান নেওয়া ঠিক নয় কারণ ২০ বছরের আগে একজন মহিলা তার শারীরিক সমৃদ্ধির সম্পূর্ণ রূপে লাভ করেন না। এর আগে যদি সে সন্তান নেয় তাহলে সেই সন্তান নানা ধরনের রোগ ব্যাধিতে ভুগতে পারে।
তবে আমরা রিকমেন্ড করব যে, কোন সন্তান নেওয়ার আগে বয়স ২৫ হলেই ভালো, পয়ত্রিশ বছর পরে সন্তান না নেওয়াই ভালো। ৩৫ বছর বয়সের পর সন্তান জন্ম দেওয়া অনেকটা ঝুঁকি সম্মুখীন হতে হয়। আমাদের দেশের জলবায়ু আবহাওয়া পরিবর্তনের ফলে অল্প বয়সে মেয়েরা গর্ভধারণের উপযুক্ত হয়ে যান। যেমন ধরুন কোন কোন মেয়ের ক্ষেত্রে ৮ বছরের হতে পারে। আবার কারো কারো ক্ষেত্রে এটা ১২ বছরে হতে পারে।
কোন বয়সে আমাদের বাচ্চা নেওয়া উচিত?
অনেক দম্পতি মাত্র একটি সন্তানের আশা থাকে। তারা চায় যে শুধুমাত্র তাদের একটি সন্তানই যথেষ্ট। তো তাদের জন্য বলব ৩২ বয়সে বাচ্চা নেওয়ার চেষ্টা শুরু করলে তাদের সফলতার সম্ভাবনা থাকবে ৯০ শতাংশ এবং এরপর থেকে তা আস্তে আস্তে কমতে থাকবে। ৩৭ বছর বয়সে সম্ভাবনা অনেকাংশে কমে যায় যেটা সাধারণত 75% এসে দাড়ায়। আর ৪১ বছর বয়সে তার প্রায় পঞ্চাশ শতাংশে নেমে যায়। তাই যারা একটিমাত্র সন্তান চান তাদের উপযুক্ত সময় হলো ৩২ বছর বয়স থেকে চেষ্টা করা।
তবে আমাদের দেশের অধিকাংশ দম্পতিরই দুটি সন্তানের ইচ্ছা থাকে। তাই যদি আপনি দুটি সন্তান নিতে চান তাহলে আপনাকে ২৭ বছর বয়স থেকেই চেষ্টা শুরু করতে হবে। 27 বছর বয়স থেকে আপনি চেষ্টা শুরু করলে আপনার সফলতার সম্ভাবনা থাকবে ৯০ শতাংশ। এরপর ৩৪ বছর বয়সে এসে সম্ভাবনার হার কমে 75% নেমে আসবে। আর যদি আপনি 38 বছর বয়সে সন্তান ধারণের চেষ্টা করেন তাহলে সেই সম্ভাবনার হার কমে ৫০ শতাংশে দাঁড়াবে। তাই যদি আপনার দুটি সন্তানের ইচ্ছা থাকে আপনি অবশ্যই ২৭ বছর বয়স থেকেই চেষ্টা শুরু করতে পারেন এতে আপনার সম্ভাবনার হার অনেক অংশে বৃদ্ধি পাবে।
এই একই অনুযায়ী যদি আমরা বলি যে আপনি যদি তিনটি সন্তান নিতে চান। তাহলে আপনাকে অবশ্যই ২৩ বছর বয়স থেকে চেষ্টা শুরু করতে হবে। তাহলে আপনার সফলতার হার থাকবে নব্বই শতাংশ। এরপর একত্রীর বয়সের পর আপনার সম্ভাবনার হার দাঁড়াবে ৭৫ শতাংশ। আর ৩৫ বছর বয়সে এ সম্ভাবনার হাত দাঁড়াবে ৫০ শতাংশে।
আসুন জেনে নেই সর্বনিম্ন কত বছর বয়সে মেয়েরা গর্ভবতী হয়?
বয়স ২৬ হলে
এই বয়সে দেরি না করে (26) বছরের ভিতর বাচ্চা নিয়ে নেওয়া উচিত। দুটো সন্তান নিতে চাইলে। একটি সন্তানের জন্মের পর ২ থেকে ৩ বছরের গ্যাপ রেখে দ্বিতীয় সন্তান নেওয়া উচিত। এতে মা ও সন্তানের স্বাস্থ্য ভালো থাকে।
৩৫ পেরিয়ে গেলে
আমাদের দেশে এখন বেশির ভাগ মহিলাদের একটি কমোন সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। কারন আমরা সঠিক সময়ে সন্তান নিতে চাই না নিজেদের ত্বকের উজ্জ্বলতা ধরে রাখতে, অনেকেই আবার নিজেকে স্বাধীন ভাবে বিভিন্ন জায়গায় উপস্থাপন করার লোভে। কিন্তু এর ফল স্বরূপ দেখা যায় সে আর সন্তান জন্ম দিতে পারছেন না। তাই আমি বলবো আপনার বয়স ৩৫ বছর পার হওয়ার আগেই আপনি সন্তুষ্ট নিয়ে নেন।এটাই উপযুক্ত সময়।
৪০ বছরের বেশি বয়স হলে?
আপনার বয়স যদি ৪০ হয় তাহলে আপনার সন্তান ধারণের সম্ভাবনা মাত্র ৫০% । অর্থাৎ ৪০ বছর বা তার বেশি বয়সের মহিলাদের ক্ষেত্রে সন্তান ধারণের সম্ভাবনা থাকে শতকারা ৫%শতাংশ। এই ৫ জন মাই স্বাভাবিক ভাবে সন্তান জন্ম দিতে পারে। বাকিরা সন্তান জন্ম দিতে গিয়ে নানান ধরনের জটিলতার মধ্যে পড়েন।
এই বয়সে সন্তান জন্ম দিতে গিয়ে যদি আপনি ব্যর্থ হন তাহলে অবশ্যই ফার্টিলিটি এক্সপার্ট দেখাতে পারেন।
35 বছরের বেশি বয়সে জন্ম দেওয়া বিপজ্জনক। বাচ্চা হওয়ার সময় মা ও শিশু উভয়েরই সমস্যা হতে পারে। সাধারণত 35 বছরের উপরে বয়সে সন্তান প্রসব করা বিপজ্জনক। এর ফলে শিশুর বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা হয়। মায়ের ডায়াবেটিস হতে পারে। রক্তচাপ বেড়ে গেল কিছু ক্ষেত্রে জল ভাঙ্গতে পারে। এটি রক্তপাতের ঝুঁকি বাড়ায় ।
কি ভাবে বঝুবেন গর্ভধারণে সমস্যা হতে পারে ?
আপনার গর্ভধারণে সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা আছে কিনা সে সম্পর্কে ধারণা পেতে নিম্নলিখিত লক্ষণগুলি জানুন। জেনে নিন আপনার যদি এই লক্ষণগুলি থাকে তবে আগে থেকেই ব্যবস্থা নেওয়া ভাল। লক্ষণ দেখা দিলেই শিশুর জন্ম হবে না, বা আপনি মা হতে পারবেন না এমন নয়। এগুলিই একমাত্র সম্ভাব্য সমস্যা।
এ ধরনের লক্ষণ দেখা দিলে কিছু পরীক্ষার প্রয়োজন হতে পারে এবং কিছু ক্ষেত্রে একটু আগে গর্ভধারণের চেষ্টা করতে হতে পারে। তবে শুরুতেই আতঙ্কিত হওয়ার কোনো কারণ নেই। দেরি না করে আগেই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া ভালো।
গর্ভধারণে সমস্যা হতে পারে এমন ৬টি লক্ষণ হলো—
1. অনিয়মিত মাসিক হওয়া
2. মাস অভার করে বা দেরীতে মাসিক হওয়া।
3. সময়ের( ২১ দিনের ) আগেই পরবর্তী মাসিক হওয়া।
4. মাসিক না হওয়া বা মাসিক বন্ধ হয়ে যাওয়া।
5. মাসিকের সময় প্রচুর রক্তক্ষরণ হওয়া।
6. মাসিকের সময় প্রচণ্ড পেটে ব্যথা হওয়া।
এই উপসর্গগুলি সাধারণত থাইরয়েড সমস্যা, পলিসিস্টিক ওভারি সিন্ড্রোম (PCOS), ফাইব্রয়েডের সাথে যুক্ত থাকে। (জরায়ুর টিউমার), এন্ডোমেট্রিওসিসের মতো রোগে দেখা যায়। এমন কোনো স্বাস্থ্য সমস্যা দেখা দিলে তাড়াতাড়ি একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত।
জন্ম নিয়ন্ত্রণ
জন্ম নিয়ন্ত্রণের অনেক পদ্ধতি আছে। কেউ কেউ জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি খান। অন্যরা কনডম ব্যবহার করে। জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি সাধারণত সিন্থেটিক হয় হরমোনের মাধ্যমে কাজ করে। অতএব, দীর্ঘ সময় ধরে পিল খাওয়ার পরে, কারও মাত্রা কমে যেতে পারে।
যার কারণে পিল বন্ধ করেও ডেলিভারিতে অসহযোগিতা হতে পারে। কিন্তু কনডম ব্যবহার করলে কোনো বিপদ নেই।
সাধারন জিজ্ঞাসা
সর্বনিম্ন কত বছর বয়সে মেয়েরা গর্ভবতী হয়?
কিন্তু আমাদের মাথায় রাখতে হবে যে বয়স ২০ বছরের আগে কোনমতেই সন্তান নেওয়া ঠিক নয় কারণ ২০ বছরের আগে একজন মহিলা তার শারীরিক সমৃদ্ধির সম্পূর্ণ রূপে লাভ করেন না। এর আগে যদি সে সন্তান নেয় তাহলে সেই সন্তান নানা ধরনের রোগ ব্যাধিতে ভুগতে পারে।
কি ভাবে বঝুবেন গর্ভধারণে সমস্যা হতে পারে ?
আপনার গর্ভধারণে সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা আছে কিনা সে সম্পর্কে ধারণা পেতে নিম্নলিখিত লক্ষণগুলি জানুন। জেনে নিন আপনার যদি এই লক্ষণগুলি থাকে তবে আগে থেকেই ব্যবস্থা নেওয়া ভাল। লক্ষণ দেখা দিলেই শিশুর জন্ম হবে না, বা আপনি মা হতে পারবেন না এমন নয়। এগুলিই একমাত্র সম্ভাব্য সমস্যা।
গর্ভধারণে সমস্যা হতে পারে এমন ৬টি লক্ষণ?
1. অনিয়মিত মাসিক হওয়া 2. মাস অভার করে বা দেরীতে মাসিক হওয়া। 3. সময়ের( ২১ দিনের ) আগেই পরবর্তী মাসিক হওয়া। 4. মাসিক না হওয়া বা মাসিক বন্ধ হয়ে যাওয়া। 5. মাসিকের সময় প্রচুর রক্তক্ষরণ হওয়া। 6. মাসিকের সময় প্রচণ্ড পেটে ব্যথা হওয়া।
Tags
- কত বছর বয়সে মেয়েরা সব থেকে ছেক্সি হয়,
- কত বছর বয়সে মেয়েদের পিরিয়ড শুরু হয়,
- মেয়েরা কত বছর পর্জন্ত গর্ভবতী হতে পারে,
- মেয়েদের মাসিক কত বছর থেকে শুরু হয়,
- ছেলে মেয়ে কত বছর বয়সে প্রাপ্তবয়স্ক হয়,
- মেয়েরা কত বছর বয়সে প্রাপ্তবয়স্ক,
- কত বছর পর্যন্ত শুক্রাণু তৈরি হয়,
- একজন ছেলে বা মেয়ে ঠিক কত বছর বয়সে প্রাপ্তবয়স্ক হয়,
- ডিম্বাণুর সাইজ কত সহজ হলেমেয়েরা গর্ভবতী হয়,
- কত বছর বয়সে নামাজ ফরজ হয়,
- মেয়েরা গর্ভবতী কিভাবে হয়,
- ১৮ বছরের আগে মেয়েরা গর্ভবতী হলে